বর্ধমানের ভালকিমাচান। ঘুরতে গিয়ে জঙ্গলের নিবাসে জায়গা মেলেনি। আমি, ইন্দ্র, বাবলা, দীপু আর শুভ ছিলাম মৎস্য দফতরের অতিথিশালায়। তাদের আছে ৫১টি ভেড়ি। সকালে মাছেদের খাবার দেওয়া হয়। খাবার নিয়ে কাড়াকাড়ি মাছেদের। দেখুন ভিডিও। ক্লিক করুন নীচের লিঙ্কে।
Related Articles
ভুলির দিনগুলো— প্রথম পর্ব
সৌগত পাল ভুলির ট্রেনিংয়ের চিঠি আনতে যেতে হয়েছিল মুঘলসরাই। এই নিয়ে তৃতীয়বার। তখনও জানি না ট্রেনিং কোথায় হবে। চিঠিতে দেখলাম ধানবাদের ভুলি। দেখে আনন্দ হল। বেশ কিছু বন্ধুর সঙ্গে দেখা হবে। ট্রেনিং এর দিন কটা আনন্দেই কাটবে। সেই আনন্দেই সারা রাত কষ্ট করে ট্রেনে ফিরে পড়লাম বাড়ি। বাড়ি এসেও ফুরসত নেই। হাতে মাত্র দিন তিনেক […]
গৌড়হাটির রূপকথা
পার্থ দে ছোটবেলায় পিসির কাছে কত রূপকথার গল্প শুনেছি। পিসি আমাদের বাড়িতে চাষের শাকসবজী নিয়ে আসত। বাবার খুড়তুতো বোন হলেও ভালোবাসার টানে প্রতি বছর বাবাকে ভাই ফোঁটা দিতে আসতো। অনেক বছর আগে পিসির বাড়ি গিয়েছিলাম। এখন আর কাজের চাপে ফুরসৎ মেলে না। পিসি দুঃখ করে বলে, আমরা তো গরিব, কুঁড়েঘরে থাকি …আমাদের বাড়ি যাবি কেন […]
ইতিউতি হাওড়ার জীবজগৎ
যথা ইচ্ছা তথা যা ঘুরতে গিয়ে আমরা তেমন জীবজন্তুর সাক্ষাৎ পাইনি। এক জঙ্গলে উড়ন্ত দুধরাজ তার বাহার দেখিয়ে অদৃশ্য হয়েছেন। দল বেঁধে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে কুনকি হাতিদের চান করা দেখেছি। একটা শিয়ালের ছুটে যাওয়া। আর একবার প্রকৃতিতে ময়ূরের নাচ। এ ছাড়া এদিক সেদিক নাম না জানা পাখিদের হঠাৎ দর্শন। জঙ্গলে-পাহাড়ে ঘুরি আমরা। কিন্তু প্রাণীরা আমাদের মোটেও […]