বোধহয় কেকার দয়া হল। কিছুটা এগিয়ে এসে ঝোপের মধ্যে থেকে পেখম তুলল। তারপর কাঁপাতে কাঁপাতে মেলে ধরল নিজেকে। সংস্কৃতে যাকে বলে কলাপ বিস্তার। আহা কী বাহার! জন্মান্তরের কথা জানি নে। এ জন্মে তো ভুলব না। ময়ূর-সফরের পুরোটা
দীপক দাস সীমানা ছাড়ানোর ইচ্ছে আমাদের প্রবল। তবে সে সীমানা ভৌগোলিক। স্পর্ধা, অধিকার বা অপরের সহ্যের সীমানা ভাঙার প্রবণতা নেই। ইচ্ছে ছিল, আমাদের জেলা হাওড়ার সব দিকের সীমা অতিক্রম করব। কিছুদিক হয়ে গিয়েছে। বড়গাছিয়া এবং জগৎবল্লভপুর দিয়ে হুগলি, ভাটোরা দিয়ে পশ্চিম মেদিনীপুর, বাগনান-দেউলটি দিয়ে পূর্ব মেদিনীপুর, কাজের প্রয়োজনে হাওড়া শহরে গঙ্গানদী পেরিয়ে কলকাতা— ঢুকেছি। বাকি […]
দীপক দাস নজর ঘুরেছিল আচমকাই। ওই রাস্তা দিয়ে বারকয়েক গিয়েছি। ছাত্রাবস্থায় এবং সম্প্রতি। কিন্তু নজরে পড়েনি। ওইদিকে গেলে ভুলেশ্বর মন্দিরই চোখ টেনে নেয়। আর আমার দরকারও থাকে ভুলেশ্বর মন্দিরে। ডোমজুড়ে ৫৭ নম্বর বাসস্ট্যান্ডের পাশ দিয়ে বাঁ দিকের রাস্তাটা ভুলেশ্বর মন্দিরের দিকে গিয়েছে, এটাই দিগনির্দেশ। একদিন হাঁটতে হাঁটতে চোখে পড়ে একটি প্রাথমিক স্কুল, বসুমাতাতলা প্রাথমিক বিদ্যালয়। […]