বর্ধমানের ভালকিমাচান। ঘুরতে গিয়ে জঙ্গলের নিবাসে জায়গা মেলেনি। আমি, ইন্দ্র, বাবলা, দীপু আর শুভ ছিলাম মৎস্য দফতরের অতিথিশালায়। তাদের আছে ৫১টি ভেড়ি। সকালে মাছেদের খাবার দেওয়া হয়। খাবার নিয়ে কাড়াকাড়ি মাছেদের। দেখুন ভিডিও। ক্লিক করুন নীচের লিঙ্কে।
Related Articles
ইতিউতি হাওড়ার জীবজগৎ— নবম পর্ব
যথা ইচ্ছা তথা যা বৃষ্টি এবার বেশ খামখেয়ালি। মাঠেঘাটে জল আছে শীতকালেও। সেই কারণেই বোধহয় এবার শীতের পাখি বেশি দেখা যায়নি। বিশেষ করে ভূমিচর পাখিগুলো। আমাদের পাতিহাল গ্রামের কথা বলছি। তবে এ বছর মন ভরিয়ে দিয়েছে মুনিয়া। তিন রকম মুনিয়া দেখা গিয়েছে। প্রজাপতির ওড়াওড়ি বেড়েছে বেশ এবার। কিন্তু খুব বেশি জনকে ক্যামেরা বন্দি করা যায়নি। […]
ওয়ান…টু…চা চা চা
দীপক দাস ‘একটু চা বাগান কোথায় পাই বলতে পারেন?’ আধঘণ্টার বেশি ঘুরপাক এবং ঢোকা-বেরনোর জটিলতায় পরিস্থিতিটা প্রায় সুকুমার রায় হয়ে উঠল। শুধু জিজ্ঞাসাটাই শুধু বাকি, ‘একটু চা বাগান কোথায় পাই বলতে পারেন?’ অযোধ্যায় তিনমূর্তি। আরে না, সেই রামও নেই। তিনি এখন ভাগ হয়ে গিয়ে জয় শ্রীরাম হয়েছেন। আর এটা সেই অযোধ্যাও নয়। এ অযোধ্যা পুরুলিয়ায়। […]
ইস্টিশন ইস্টিশন— তৃতীয় পর্ব
দীপক দাস মুন্সিরহাট— আদায় করা স্টেশন প্রাকৃতিক দৃশ্যে সুন্দর মুন্সিরহাট স্টেশনটি। প্ল্যাটফর্মে ওঠার সিঁড়ির উপরে ছাউনি। সিঁড়ির দু’পাশে গাছ আছে বেশ কিছু। স্টেশনে উঠলে এক বিশাল এলাকায় জুড়ে সবুজের সমারোহ। একটু দূরে গাছপালা ঘেরা একটা আশ্রমও রয়েছে। স্টেশনটির সঙ্গে খুব বেশি পরিচয় নেই। কারণ স্টেশনের উপর দিয়ে গিয়েছি বহুবার। কিন্তু নেমেছি মাত্র একবারই। তা-ও রাতে। […]